প্রকাশিত: ১২/১০/২০১৬ ৬:৩৩ পিএম

সিরিজ নির্ধারণী ম্যাচে ইংল্যান্ডকে ২৭৮ রানের চ্যালেঞ্জিং টার্গেট দিয়েছে স্বাগতিক বাংলাদেশ। নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৬ উইকেট হারিয়ে  ২৭৭ রান তোলে টাইগাররা।

দলের পক্ষে মুশফিকুর রহিম সর্বোচ্চ ৬৭ রান করেন। এছাড়া সাব্বির রহমান ৪৯, ইমরুল কায়েস ৪৬, তামিম ইকবাল ৪৫ এবং মোসাদ্দেক ৩৮ রান করেন।

বুধবার চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে টস জিতে টাইগারদের ব্যাটিংয়ের আমন্ত্রণ জানান ইংলিশ অধিনায়ক জস বাটলার।

ব্যাটিংয়ে নেমে শুরুটা ভালোই করে বাংলাদেশ। তামিম ইকবাল এবং ইমরুল কায়েসে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে রেকর্ড জুটি গড়েন। তাদের জুটিতে আসে ৮০ রান।

ওপেনিং জুটি ভাঙেন বেন স্টোকস। ইমরুল কায়েসকে ৪৬ রানে সাজঘরে পাঠান তিনি। ইমরুলের পর তামিমও দ্রুতই ফিরে যান। তিনি ৪৫ রান করে আদিল রশিদের বলে আউট হন।

এদিন প্রথম বাংলাদেশী হিসেবে ৫ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ করেন তামিম। তামিম আউট হলে মাঠে নামেন মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ। তিনি আজ ব্যাট হাতে ব্যর্থ হন। মাত্র ৬ রান করে আউট হন তিনি।  এবারও বোলার আদিল রশিদ।

এরপর মুশফিকুর রহিমকে সঙ্গে নিয়ে ৫৪ রানের জুটি গড়েন সাব্বির রহমান। এরপরই আদিল রশিদের বলে সাজঘরে ফেরেন সাব্বির। তিনি ৪৬ বলে ৪৯ রান করেন।

সাব্বিরের পর দ্রুতই ফিরে যান সাকিব আল হাসান। তিনি মাত্র ৪ রান করে মঈন আলীর বলে স্টাম্প হন। নাসিরও ব্যর্থ হয়েছেন আজ। তিনিও ৪ রান  করে আদিল রশিদের বলে আউট হন।

এরপর মোসাদ্দেককে সাথে নিয়ে ৮৫ রানের কার্যকর জুটি গড়েন মুশফিক। মুশফিক তুলে নেন নিজের ২৩তম ওডিআই ফিফটি। শেষ পর্যন্ত মুশফিক ৬২ বলে ৬৭ এবং মোসাদ্দেক ৩৯ বলে ৩৮ রানে অপরাজিত থাকেন।

৩ ম্যাচের সিরিজ ১-১ এ সমতা থাকায় শেষ ম্যাচটি যে দল জিতবে তারাই সিরিজে জয়ী হবে।

পাঠকের মতামত

চ্যাম্পিয়নস ট্রফি আসছে বাংলাদেশে, প্রদর্শনী হতে পারে কক্সবাজারে

চ্যাম্পিয়নস ট্রফির আগামী আসর বসার কথা পাকিস্তানে। ২০২৫ সালের ফেব্রুয়ারিতেই টুর্নামেন্টের পর্দা উঠবে। তবে মূল ...